ডিজিটাল নেটওয়ার্ক অ্যাক্সেস-ডিএনএ

World best Online education and Money earning informer Network from Bangladesh.

Online education and Money eran Tutorial

Easy access,Get money eran sucess.Online money earn informer site.

Entertainment for All

All in One service in our site . Just access and go,enjoy,share with others .

All type of Android and iOS Mobile Apps

Enjoyale,smooth,easy,free Android,Windows Mobile Apps download now.

Dedicate Customer care 24/7-365

Exparince Customer care.Customer servie first,Any time, any where,any question, just ask me +880-1918-388-377

Monday 9 June 2014

পকিটেকনিকে ভর্তির আবেদন করার সহজ পদ্ধতি

আপনিও পারবেন ঘরে বসে আবেদন করতে
আজ আপনাদের দেখাবো কিভাবে পলিটেকনিক ইন্সিটিউট সমূহতে ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার জন্য ভর্তি ফরম পূরণ করার সহজ নিয়ম
ভর্তির আবেদন করার পদ্ধতি ও নিয়মাবলী:
http://www.techedu.gov.bd এ লগ ইন করে নির্ধারিত আবেদন ফরম (Application Form) যথাযথভাবে পূরণ করতে হবে ।
১. ভর্তিচ্ছু প্রার্থীকে প্রথমে আবেদন ফি জমা ও ভর্তি পরীক্ষার ফি বাবদ ২০০.০০ (দুইশত) টাকা টেলিটক প্রিপেইড মোবাইলের মাধ্যমে 16222 নম্বরে SMS করে জমা দিতে হবে। অতঃপর কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েব সাইট-
২. ফি জমা দেয়ার পদ্ধতিঃ  টেলিটকের Prepaid মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মেসেজ অপশনে গিয়ে DTE লিখে, স্পেস দিয়ে শিক্ষাবোর্ডের নামের প্রথম তিনটি অক্ষর লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সি (SSC) পরীক্ষার রোল নম্বর লিখে , স্পেস দিয়ে এস এস সি পাশের সাল লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সির রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখে ১৬২২২ নম্বরে এস এম এস (SMS) করতে হবেঃ
উদাহরণঃ DTE <Space>XXX<Space>YYYYYY<Space>ZZZZ<Space>RRRRRR
এখানে XXX এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের বোর্ডের নাম লিখতে হবে, ঢাকা বোর্ডের ক্ষেত্রে (DHA), সিলেট এর ক্ষেত্রে (SYL), বরিশালের ক্ষেত্রে (BAR), চট্টগ্রাম এর ক্ষেত্রে (CHI), কুমিল্লা এর ক্ষেত্রে (COM), দিনাজপুর এর ক্ষেত্রে (DIN), যশোর এর ক্ষেত্রে (JES), রাজশাহী এর ক্ষেত্রে (RAJ), মাদ্রাসা এর ক্ষেত্রে (MAD), কারিগরী এর ক্ষেত্রে (BTE), YYYYYY এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের এস এস সি পরীক্ষার রোল নম্বর, ZZZZ এর জায়গায় এস এস সি পাশের সন এবং RRRRRR এর জায়গায় এস এস সি পরীক্ষার রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখতে হবে।
SMS –প্রেরণকারী আবেদনের যোগ্য হলে ফিরতি SMS –এ একটি PIN , প্রার্থীর নাম, পিতার নাম এবং পরীক্ষার ফি হিসেবে ২০০/- (দুইশত) টাকা কেটে রাখার সম্মতি চেয়ে ফিরতি SMS দেওয়া হবে। প্রার্থীকে তার নাম, পিতার নাম ইত্যাদি তথ্যাদি মনোযোগের সাথে দেখে নিয়ে তথ্যাদি সঠিক থাকলে সম্মতি দিতে হবে। সম্মতি দেয়ার জন্য নিম্নোক্ত ভাবে ১৬২২২ নম্বরে SMS পাঠাতে হবে ।
উদাহরণঃ DTE <Space>YES<Space>PIN<Space>Your mobile number
PIN নম্বরটি সঠিক ভাবে লেখা হলে উক্ত টেলিটকের prepaid মোবাইল থেকে পরীক্ষার ফি বাবদ ২০০/- (দুইশত) টাকা কেটে রাখা হবে এবং প্রার্থীকে একটি Money Receipt Number সহ ফিরতি SMS দেয়া হবে।
উল্লেখ্য যে Money Receipt Number টি নিজ দায়িত্বে সংরক্ষণ করতে হবে এবং Money Receipt Number টি পাওয়ার পরে অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। Money Receipt Number ছাড়া কোনক্রমেই আবেদন ফরম পূরণ করা যাবে না।
আবেদন ফরম পূরণের ধাপঃ
কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েব সাইট- http://www.techedu.gov.bd এর Home page হতে  Online Admission (First Shift) button এ click করে application form open করতে হবে ।
Screen এ প্রদর্শীত  application form এর চাহিদা মোতাবেক তথ্যাদি লিপিবদ্ধ/নির্বাচন, entry/selection (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) করতে হবে ।
Application form পূরণ শেষে Submit button এ ক্লিক করে ফিরতি message এর print out নিতে হবে । উক্ত print out এ প্রদত্ত Track number ভর্তি পরীক্ষার রোল নং হিসেবে বিবেচিত হবে । কোন কারণে Track number সহ ফিরতি message print out নিতে ব্যর্থ্ হলে পুনরায় একই ভাবে application form পুরণের চেষ্টা করতে হবে।
ভর্তির ফরম পূরণের বিস্তারিত তথ্যাদি ওয়েবসাইট হতে print out নেয়া যাবে ।
৩.একজন প্রার্থী যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যে টেকনোলজিতে ভর্তি হতে ইচ্ছুক তাহা প্রতিষ্ঠান–টেকনোলজি ভিত্তিক পছন্দের ক্রমানুসারে নির্বাচন করতে হবে ।
উদাহরণঃ ঢাকা-সিভিল, কুমিল্লা-সিভিল, ঢাকা-ইলেকট্রিক্যাল এভাবে সর্বোচ্চ দশটি অপশন নির্বাচন করা যাবে।
৪. একজন প্রার্থী আবেদনপত্র পুরনের জন্য নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে কেবলমাত্র একবার সংশোধনের সুযোগ পাবে ।
৫. মেধা, কোটা ও আবেদনপত্রে প্রদত্ত পছন্দের ক্রমানুসারে ইনষ্টিটিউট-টেকনোলজী ভিত্তিক ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হবে।
৬.  প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য লিখিত পরীক্ষা (MCQ পদ্ধতিতে) নেয়া হবে।
লিখিত পরীক্ষার বিষয়সমূহ ও নম্বর বন্টনঃ বাংলা-৭, ইংরেজী-৭, গণিত-১৫, বিজ্ঞান-১৫, সাধারন জ্ঞান-৬, মোট-৫০ নম্বর ।
৭.  লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রার্থীকে ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্রের সাথে এস এস সি/সমমানের পরীক্ষার মূল রেজিষ্ট্রেশন (ফটোকপি গ্রহণযোগ্য হবে না) কার্ড অবশ্যই সঙ্গে আনতে হবে । এস এস সির মূল রেজিষ্ট্রেশন কার্ড ছাড়া কোন প্রার্থী পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে পারবে না।
৮. ভর্তির জন্য নির্বাচিত ছাত্র-ছাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও ভর্তি প্রক্রিয়া সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যাদি ০১/০৭/২০১৪ তারিখে অধিদপ্তরের website এ পাওয়া যাবে ।
৯. আবেদন ফরম button এ click করলে তিনটি অপশন প্রদর্শিত হবে New Application, Update submitted form এবং View submitted form
১০. আবেদনকারী নতুন হলে New Application button এ click করবে।
১১. টাইপ Money Receipt Number, SSC Registration Number তারপর Verify Button এ Click করতে হবে। [ যদি আবেদনকারী জিপিএ ৩.৫ অথবা এর বেশি এবং সাধারণ গনিত অথবা উচ্চতর গনিত এ জিপি ৩ এর বেশি হয় তাহলে আবেদনকারীর বিস্তারিত তথ্য নীচে প্রদর্শিত হবে।]
১২. বাধ্যতামূলক ফিল্ডগুলো (*) অবশ্যই পূরন করতে হবে ।
১৩. আবেদনকারী যদি একাধিক কোটাভূক্ত হয় তাহলে একাধিক কোটা Select করতে পারবেন।
১৪. সকল তথ্য সঠিক হওয়া সত্ত্বেও আবেদন করতে অক্ষম হলে হেল্প লাইন এর প্রর্দশিত ই-মেইলে যোগাযোগ করতে পারবেন।
১৫. আবেদনকারী সর্বোচ্চ দশটি Institute এর দশটি Department চয়েস করতে পারবেন।
১৬. আবেদনকারী একটি Institute এর মধ্যে দশটি Department অথবা একটি Institute এর কয়েকটি Department অথবা ভিন্ন Institute এর ভিন্ন Department চয়েস করতে পারবেন।
১৭. আবেদনকারী Choice 1 Radio Button এ Click করলে Institute এর নাম আসবে , Institute Select করলে এই Institute এর Department প্রদর্শিত হবে, চয়েস অনুযায়ী Department select করবেন এবং Save Choice Button এ অবশ্যই Click করবেন। Similarly Choice 2 Radio button click করে ভিন্ন চয়েস করতে পারবেন।
১৮. আবেদনকারী চয়েস শেষ হয়ে গেলে Submit Button এ Click করতে হবে । তারপর Feedback form প্রদর্শিত হবে । যদি সব কিছু ঠিক থাকে তাহলে আবেদনকারী Save Button এ Click করবেন।
১৯. আবেদনকারীকে অবশ্যই Track Number টা নোট করে রাখতে হবে, কারণ এই Track Number টা পরবর্তীতে Written Test, Admid card, Result এ ব্যাবহার করতে হবে।
২০. ফরম Submit করার পর আবেদনকারী যদি তথ্য আপডেট করতে চান, তাহলে আবেদন ফরম থেকে Update Submitted form এ click করতে হবে এবং Track Number দিয়ে আবেদনকারী শুধু মাত্র একবার তথ্য আপডেট করতে পারবেন।
২১. ভর্তি পরীক্ষার বিস্তারিত তথ্য/ প্রবেশ পত্র, "ভর্তি পরীক্ষার আসন তথ্য" Menu থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন Track Number ব্যাবহার করে।
২২. ছবির সর্বোচ্চ সাইজ ১৫০ kb এবং সর্বোচ্চ প্রস্থ, উচ্চতা যথাক্রমে ৩০০, ৩৬০ হতে হবে।
২৩. মুক্তিযোদ্ধা সনদপত্র অবশ্যই jpg ফরমেটে হতে হবে। সনদপত্রের scan copy অবশ্যই 120kb এর মধ্যে হতে হবে।

Monday 2 June 2014

গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়ার হিডেন টিপস


অনেকেকেই বিভিন্ন গ্রুপে প্রশ্ন করতে শুনী যে তারা নাকি অনেক বার চেষ্টা করেও আডসেন্স পাচ্ছেন না দুঃখের হলেও সত্য যে বর্তমানে আগের মত সহজে আডসেন্স একাউন্ট পাওয়া যাচ্ছেনা।আডসেন্স একাউন্ট এপ্রভ করানোটা আসলেই অনেক কষ্টের তবে আপনাদের আজকে এমন কিছু টিপস দেব যা মেনে চললে আপনি সহজেই আডসেন্স একাউন্ট পেতে পারেন ।প্রথমেই বলে রাখছি এই পোস্টটি একান্তই আমার ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে এটি বৈজ্ঞানিক ভাবে পরীক্ষিত নয় তবে কাজ হবে আশা করছি ।
আসুন তাহলে শুরু করি !!!
ব্লগের ডিজাইন এবং ন্যাভিগেশন :
অ্যাডসেন্স পাওয়ার ক্ষেত্রে ব্লগের ডিজাইন এবং ন্যাভিগেশন বড় একটা ফ্যাক্ট গুগল অ্যাডসেন্সের কাজই হল তাদের ব্যবসা করা তাই যে সাইটে তাদের ব্যবসা হবেনা বলে মনে করে তারা সেই সাইটে অ্যাডসেন্স একাউন্ট দেয়না।আর একাউন্ট পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই আপনার সাইটকে একটি প্রফেশনাল লুক দিতে হবে যাতে ভিজিটররা প্রথম দেখাতেই আপনার ব্লগের প্রেমে পড়ে যায় ।অনেকেকেই দেখা যায় তাদের ব্লগের ব্যাকগ্রান্ড কাল করে রাখে যা ভিজিটররা প্রথম দেখাতেই বিরক্ত বোধ করে তাই যথাসম্ভব চেষ্টা করবেন সাদা ব্যাকগ্রান্ডের থিম ব্যবহার করতে।আর সাইটের স্টাকচার এবং ন্যাভিগেশনের প্রতি সবাই নজর দিবেন সাথে ইন্টারনাল লিঙ্কিংয়ের প্রতিও।তাছারা সার্চ ইঞ্জিন ক্রাওলার , আডসেন্স ক্রাওলার, আপনার ব্লগ কন্টেন্ট থেকে ইনফরমেশন নিয়ে ওই কন্টেন্ট রিলেভেন্ট অ্যাডস শো করে ।আর আপনার সাইটের ইন্টারনাল লিঙ্কিং অনেক বেশি কাজের।যদি আপনার ভালো ইন্টারনাল লিঙ্কিং এবং সাইট ন্যাভিগেশন স্টাকচার না থাকে তাহলে সার্চ ইঞ্জিন ক্রাওলার এবং আডসেন্স ক্রাওলার আপনার সাইট থেকে সঠিক ইনফরমেশন নিতে পারেনা বিধায় আপনার সাইটে ই-রিলেভেন্ট অ্যাডস দেখায় । আর ই-রিলেভেন্ট অ্যাডস মানে কি বুঝতেই পারছেন ?তাহলে খুব বেশি নজর দিন আপনার সাইটের উপর.
সঠিক ভাবে ব্লগের টপিক সিলেক্ত করা :
মনে করেন আপনি আপনার সাইটের টপিক সিলেক্ত করলেন হেলথ নিয়ে এবং পোস্ট কলেন স্পোর্টস নিয়ে তাহলে কি হবে ?অবশ্যই না। আপনি যে টপিক সিলেক্ত করবেন ঠিক সেই টপিক রিলেভেন্ট পোস্ট করবেন ।আর চেষ্টা করবেন ব্রড টপিক নিয়ে না করে নিশ টপিক নিয়ে কাজ করার জন্য।
অর্গানিক ট্র্যাফিকস :
যদি আপনার সাইটে গুগল থেকে ভালো পরিমাণ ভিজিটর না পান তাহলে আপনার অ্যাডসেন্স পেতে অনেক কষ্ট করতে হবে ।গুগল সব সময় অর্গানিক ট্র্যাফিকস পছন্দ করে তাই চেষ্টা করুন ব্লগের এস.ই.ও করে সাইটে অর্গানিক ভিজিটর আনার ।তাহলেই আপনি সহজেই অ্যাডসেন্স পাবেন ।
কন্টেন্ট কোয়ালিটি এবং কোয়ান্টিটিটি :
আগে এক সময় ছিল যখন ১০০% কপি-পেস্ট করেও অ্যাডসেন্স একাউন্ট পেয়ে যেত।তবে সত্যি কথা বলতে কি আমি যখন অ্যাডসেন্স একাউন্ট পাই তখন আমার সাইটে অনেক গুলা পোস্টটি কপি করা ছিল এবং আমার অনেক পরিচিত আছে যারা ১০০% কপি করে অ্যাডসেন্স একাউন্ট সহ মাসে মাসে ১০০$ + টাকা ইঙ্কাম করেছেন। কিন্তূ তারও কিছুদিন পর সরাসরি কপির দিন শেষ হলেও একটু চুরি করে কপি করে চালিয়ে নেওয়া যেত কিন্তূ গুগলের সম্প্রতিক পান্ডা এন্ড পেঙ্গুইন আপডেডের ফলে কি অবস্থা সেটা জানেন ?অতীতের কথা ভুলে যান বর্তমান নিয়ে ভাবুন।  বর্তমানে অ্যাডসেন্স পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই হাই কোয়ালিটি ইউনিক কন্টেন্ট পোস্ট করতে হবে ।শুধু কি অ্যাডসেন্স একাউন্ট পেলেই কি আপনার কাজ শেষ ? মনে রাখবেন , স্বাধীনতা অর্জনের চেয়েও স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন ।
অ্যাডসেন্সে আপ্লাই করার আগে আপনাকে অবশ্যই ১৫-২০ টি হাই কোয়ালিটি ইউনিক কন্টেন্ট পোস্ট করে তারপর আপ্পাই করতে হবে। আর প্রতিটি পোস্ট অবশ্যই ৫০০-৬০০ ক্যারেক্টারের হতে হবে আর ১০০% ইউনিক হতে হবে ।
আর পোস্টিং প্রতিদিন এক নিয়মে করবেন অর্থাৎ প্রতিদিন যদি আপনি একটি করে পোস্ট করেন তাহলে একটি দুই বা তথাধিক করলে দুই বা তথাধিক ।এবং আমি ব্যাক্তিগত ভাবে যেটা মনে করি অ্যাডসেন্স একাউ পাওয়ার ক্ষেত্রে কন্টেন্ট সব চেয়ে বেশি কাজ দেয়।
ব্লগের বয়স :
আমারা সবাই জানি যে অ্যাডসেন্স সাইটের বয়সের দিকে তেমন নজর দেয়না।
 আগে আমরা অনেকেই ২৪ ঘণ্টা, ১দিন , ২ দিন , ৩ দিন , ১ সপ্তাহে অ্যাডসেন্স একাউন্ট পেতাম যদি ব্লগ আজকে ক্রিয়েট করে ২- ৩টি পোস্ট করেও ।
 তবে রিসেন্টলি কেউ কি পেয়েছেন এমন ?
 আমার পরিচিতদের মাঝে কাউকেই আমি দেখনি ।
 হুম , আপনি অবশ্যই পাবেন ২৪ ঘণ্টানা তারও আগে তবে আপনার সাইটের বয়স ৩মাস হতে হবে ।
 আর আগেও পেতে পারেন তবে আপনার সাইটের বয়স প্রায় ৩ মাস হলে তারপরে অ্যাডসেন্সের জন্য আপ্ললাই করা ব্যাটার ।
অতিগুরুত্বপূর্ণ :
অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় গুগল অ্যাডসেন্স আপনার ব্লগের প্রাইভেসি এবং পলেসি পেইজ না থাকলে একাউন্ট এপ্রভ করেনা ।
 যাদের ব্লগের প্রাইভেসি এবং পলিসি পেইজটি নেই তারা এখনি রেডি করে ফেলেন।

পোস্টটি ভাল লাগলে আমার ব্লগে ভিজিট

গুগল অ্যাডসেন্সে সাফল্য পেতে হলে যা যা জানা জরুরি

ডিভাইন কোডার টিম এর পক্ষ থেকে আমি, শেখ অনন্যা আফরিন মণি আপনাদের কে আমার আজকের টিউনে স্বাগতম জানাচ্ছি । বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশে গুগল অ্যাডসেন্স সোনার হরিণ হয়ে গেছে । আর সেই সোনার হরিণ গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়ার পরও যদি হাত ছাড়া হয়ে যায় তাহলে এর চেয়ে দুঃখের বিষয় আর কি হতে পারে । গুগল অ্যাডসেন্সে সাফল্য লাভের কত গুলু মূল মন্ত্র রয়েছে । তার মধ্যে অন্যতম কয়েকটি হচ্ছেঃ পাঠক যাতে আপনার ব্লগ পরে স্বাচ্ছন্দ্য পায় এবং তার প্রয়োজনীয় তথ্য গুলু নোট করে রাখতে পারে সেজন্ন পয়েন্ট অথবা লিস্ট আকারে ব্লগ লিখুন । কখনো সার্চ ইঞ্জিন কে টারগেট করে অযাচিত কিওয়ার্ড দিয়ে ব্লগ বানাবেন না । কারন সার্চ ইঞ্জিনগুলো আপনাকে ভিসিটর এনে দিতে পারবে কিন্তু পাঠক যদি আপনার সাইটে বেশী সময় অবস্থান না করে তবে কখনোই অ্যাডে ক্লিক করবে না । 

গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাপ্রুভাল পেতে যে ৫ টি শর্ত অবশ্যই পূরণ করতে হবে!

অনেকেই বলে বাংলাদেশ থেকে গুগল অ্যাডসেন্স একাউন্ট দিচ্ছে না, আবার অনেককে এমনো বলতে শুনি ৬ মাসের আগে গুগল অ্যাডসেন্সে আবেদন করা যায় না। এসব কথা গুলি কেবলই বানোয়াট এবং ভুল ব্যাখ্যা। আমাদের দেশের বেশির ভাগ নতুন ব্লগারদের ক্ষেত্রেই দেখা যায় তারা অ্যাডসেন্স শর্তগুলি পূরণ না করেই আবেদন করে। অনেকেই আবার অন্য সাইট থেকে কনটেন্ট কপি করে ব্লগে পেস্ট করে তারপর অ্যাডসেন্স এ আবেদন করে। আর এজন্যই তাদের অ্যাডসেন্স কখনোই আপ্প্রুভ হয় না। এবং তখনই তাদের মনে হয় অ্যাডসেন্স সোনার হরিণ। কিন্তু অ্যাডসেন্স সোনার হরিণ নয়। আপনি অ্যাডসেন্স এর শর্তগুলো মেনে তার পর আবেদন করুন যদি সবকিছু ঠিক ঠাক থাকে তাহলে আপনার অ্যাডসেন্স ৪/৫ দিনের মধ্যেই আপ্প্রুভ হবেই। আসুন আজ আমরা জেনে নেই গুগল অ্যাডসেন্সের এপ্রুভাল পাওয়ার জন্য কি কি ব্যাপার গুলো অবশ্য আমাদের মাথায় রাখতে হবে।

অ্যাডসেন্সে আবেদন করার পূর্বে যে শর্তগুলো পূরণ করতে হবে:

ক) কন্টেন্ট এর ধরন:

অ্যাডসেন্স এ এপ্লাই করার পূর্বে সবসময় খেয়াল রাখবেন আপনি কি ধরনের কনটেন্ট প্রকাশ করছেন। অবশ্যই কন্টেন্ট হতে হবে কপি পেস্ট বিহীন। কপি পেস্ট করে কক্ষনোই অ্যাডসেন্স একাউন্ট পাওয়া সম্ভব নয় কারন অ্যাডসেন্স অরিজিনাল কন্টেন্ট বিহীন সাইটে এড শো করতে চায়না। আমরা কন্টেন্ট লিখি ইউজারের জন্য যা সব সময় সার্চ ইঞ্জিন ফ্রেন্ডলি হতে হয়। আরও কিছু জিনিস আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে যাতে কোন ক্রমেই সাইটে কপিরাইট ছবি বা কনটেন্ট ব্যবহার না করেন এটা ওদের নীতিমালা বিরোধী। এছাড়া পর্নোগ্রাফি, হ্যাকিং, গেম্বলিং বা অবৈধ কিছু নিয়ে লেখা আর্টিকেল সাইটে পাবলিশ দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। সাভাবিক নিয়মে ব্লগ কন্টেন্ট লিখুন তাহলেই সম্ভব দ্রুত এপ্রুভাল পাওয়া।
কন্টেন্ট ছাড়াও আরো বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ঃ
  • অ্যাডসেন্স এ আবেদন করার জন্য সর্বনিম্ন কতটি পোস্ট থাকতে হবে এই প্রশ্নের নির্দিষ্ট কোন উত্তর নেই। কিন্তু অভিজ্ঞতা থেকে আমি বলবো অবশ্যই ২০-২৫ টি অরিজিনাল কন্টেন্ট দিয়ে নিবেন এবং যেগুলোর ওয়ার্ড লিমিট সর্বনিম্ন ৬০০ ওয়ার্ডের মধ্যে হতে হবে।
  • পোষ্ট গুলো লিখার সময় টপিক্স রিলেটেড মোটামুটি হাই সিপিস ও হাই কম্পিটেটিভ (এডওয়ার্ড অনুযায়ী) কিয়ার্ড টার্গেট করে পোষ্ট লিখবেন এতে করে গুগল আপনার সাইটে এড দিতে বেশ আগ্রহী হবে, এবং দ্রুত অ্যাডসেন্সের এপ্রুভাল পাওয়া যাবে।
  • গুগল অ্যাডসেন্সে আপ্লাই করার পূর্বে অবশ্যই সব গুলো পোষ্ট যাতে সার্চ ইঞ্জিনে ইনডেক্স হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। পোষ্ট গুলোকে নিয়মিত সোশ্যাল মিডিয়া এবং বুকমার্ক সাইট গুলোতে শেয়ার করতে হবে। এতে করে সাইটে ট্রাফিকও বেড়ে যাবে দিন দিন
  • পোষ্টে অতিরিক্ত কিওয়ার্ড ইউজ করে স্টাফিং করা যাবেনা।

খ) সাইটের ডিজাইন এবং ন্যাভিগেশনঃ

সাইটের ডিজাইনটি অনেক গুরুত্তপুর্ণ। আপনার সাইটের ডিজাইন আপনার দক্ষতার প্রমান রাখে সুতরাং আপনার সাইট টিকে এমন ভাবে ডিজাইন করুন যাতে করে মনে হয় না সাইটি অনেক নতুন এবং এখনো কাজ চলছে তার মানে Under Construction। গুগল কক্ষনো আন্ডার কন্সট্রাকশন সাইটে অ্যাডসেন্সের এপ্রুভাল দেয়না। উৎকট কালার এবং অতিরিক্ত কালারফুল ব্যাকগ্রাউন্ড দিয়ে ডিজাইন করা সাইটের ৯০% ই এপ্রুভাল পায় না, তাই এসব ক্ষেত্রে সতর্ক হতে হবে। এছাড়াও সাইটের ন্যাভিগেশন লেভেলও ইজি হতে হয় আবার সাইটের পেজ ও লিংক স্ট্রাকচারও হতে হবে অবশ্যই স্টান্ডার্ড।

গ) গুরুত্বপূর্ণ কিছু পেজ তৈরিঃ

Privacy Policy পাতাঃ এটা একটা খুবই সাধারন ভুল যেটি সকলেই করে থাকে। গুগল একটি সাইটের Privacy Policy কে অনেক গুরুত্ত দেয়। Privacy Policy মূলত আপনার সাইটের ভিসিটর এবং পাঠকদের কি করা উচিত এবং কি উচিত নয়, আপনার ব্লগে তারা কি কি পাবে এবং আপনি আপনার ব্লগটিকে কিভাবে ব্যবহার করেন সেটি আলোচনা করে। তাই সাধারণ ভাবে একটি Privacy Policy পাতা থাকা জরুরী। নিজেই আপনি ব্লগের Privacy Policy পাতা তৈরি করে নিতে পারেন সেক্ষেত্রে কিছু সাইটের Privacy Policy পাতা গুলো পড়ে নিন কি বা কিভাবে লিখতে হবে বুঝার জন্য।
About Us পাতাঃ About Us পাতাটিও আপনার সাইটে অ্যাডসেন্স আপ্প্রুভাল পাওয়ার জন্য খুবই গুরুত্তপূর্ণ। আপনি যদি এই পাতাটি তৈরি না করে অ্যাডসেন্স এর আবেদন করেন তাহলে আপনার অ্যাডসেন্স আপ্প্রুভ হওয়ার সম্ভবনা খুবই কম। About Us পাতাটি মুলত আপনা বা আপনার সাইটের সম্পর্কে আলোচনা করে। কিভাবে সাইটা শুরু হল, কে বা কারা এই সাইটি দেখাশোনা করে এবং সাইটি কি কি বিষয় নিয়ে আলোচনা করে এসব তথ্য About Us পাতার মূল উপাদান। এজন্য অ্যাডসেন্স এ আবেদনের পূর্বে আপনাকে অবশ্যই একটি About Us পাতা তৈরি করে নিতে হবে। কয়েকটি সাইট ভিজিট করে তাদের এবাউট আস পাতাটি পড়ে নিয়ে লিখা শুরু করে দিন।
Contact Us পাতাঃ Contact Us পাতা মুলত আপনার ভিসিটর এবং পাঠকদেরকে আপনার সাথে যোগাযোগ করার সুযোগ করে দেয়। Contact Us পেজের মাধ্যমে আপনার পাঠকেরা আপনার সাহায়্য পায় তার মানে আপনি আপনার ভিসিটর ও পাঠকদের কেয়ার (Care) করেন যেটা অ্যাডসেন্স পছন্দ করে। তাই আবশ্যই আপনার সাইটে একটি Contact Us পাতা তৈরি করবেন।

ঘ) অন্যান্য বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্কঃ

এটা অনেক গুরুত্তপুর্ন একটি বিষয়। অ্যাডসেন্স এবং ক্লিকসর একসাথে ব্যাবহার করা যায় না, কারন ক্লিকসর কনটেক্সচুয়াল এড যেটা এডসেন্স এর টার্মস বিরোধী। ইয়াহুর ব্যাপারটাও সেম। তাই অ্যাডসেন্সে এপ্লাই করতে হলে আপনাকে অবশ্য এই ধরণের এড গুলো সাইট থেকে রিমুভ করে নিতে হবে। যতদূর অভিজ্ঞতা হয়েছে তাতে মনে হচ্ছে ইয়াহু অথবা ক্লিকসর এডসেন্সের সাথে বসালে এমনিতেই এডসেন্স ব্যান হয়ে যাবার কথা। আর এডব্রাইট এবং বিডভার্টাইজার ব্যাবহারের ক্ষেত্রেও সতর্ক থাকা উচিৎ। এফিলিয়েট লিংক থাকলে সেগুলোর ব্যাপারে সতর্ক হওয়া উচিৎ, আমি মনে করি আবেদনের পূর্বে রিস্ক ফ্রি থাকার জন্য জাস্ট লিংক গুলো উঠিয়ে রেখে এপ্লাই করা ব্যাটার হবে।

ঙ) টপ লেভেল ডোমেইনঃ

ব্লগস্পট ডট কম দিয়ে অ্যাডসেন্স পাওয়ার দিন শেষই বলতে হবে। একটা সময় ছিলো যখন হয়তো খুব সহজেই সাব ডোমেইন গুলো দিয়ে এপ্লাই করেই এডসেন্স পাওয়া যেত। কিন্তু এখন আপনাকে এই নীতি চেঞ্জ করতে হবে। এখন দ্রুত অ্যাডসেন্স আপ্রুভাল পেতে হলে আপনার ব্লগটি অবশ্যই টপ লেভেল ডোমেইন হতে হবে যেমন com, net, org ইত্যাদি। যারা ব্লগস্পট বা সাব ডোমেইন দিয়ে অ্যাডসেন্স পাওয়ার স্বপ্ন দেখছিলেন তারা এখনি একটি টপ লেভেল ডোমেইন কিনে ফেলুন এটা অনেক ট্রাস্টেড অফশন হবে আপনার জন্য। ভিজিটরদের ভালো রেসপন্স পাওয়ার জন্যও টপ লেভেল ডোমেইন অত্যাবশ্যক।
উপরে আলোচিত বিষয়গুলো সঠিক ভাবে ইমপ্লিমেন্ট করুন এবং তারপর এডসেন্স এ আবেদন করুন। যদি সবকিছু ঠিক ঠাক থাকে তাহলে আপনার অ্যাডসেন্স এপ্রুভাল পাওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র!

অ্যাডসেন্স টিকিয়ে রাখতে যে কাজগুলো কোনোভাবেই করা যাবে না…

কেমন আছেন সবাই? নিশ্চয় ভালো! অনেকদিন পর লিখতে বসলাম। আসলে অনেক ভালোবাসার পরও টেকটিউনসের প্রতি আমার কিছু রাগও আছে। কারণ আমি একটা বিষয় খুব উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করেছি, অনেকসময় ইউনিক লেখাও টিটি কর্তৃপক্ষ পেন্ডিং করে রাখে। আবার কপি করে দিলেও তা পেন্ডিং করে না। আমি নিজেই এর প্রমাণ। যা-ই হোক কথা বাড়িয়ে লাভ নেই। যারা অ্যাডসেন্সে নতুন তাদের জন্য আজকের এই টিউন। যারা আগেই এসব জানেন তাদের জন্য এই টিউন নয়।
আমরা অনেকসময় জানা সত্ত্বেও সাবধানতার অভাবে অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট টিকিয়ে রাখতে পারি না। আসুন দেখি, এ বিষয়ে গুগল কী বলে? যে কাজগুলো কোনো পাবলিসার কোনোভাবেই করতে পারবেন না সে বিষয়ে গুগলের একটি তালিকা রয়েছে।আপনাদের সুবিধার্থে আমি তা হুবহু তুলে দিচ্ছি। আপনি এসব সাইটে বা এ ধরনের কনটেন্ট রয়েছে এমন সাইটে অ্যাড বসাতে পারবেন না।
  • Pornography, adult or mature content
  • Violent content
  • Content related to racial intolerance or advocacy against any individual, group or organisation
  • Excessive profanity
  • Hacking/cracking content
  • Gambling or casino-related content
  • Illicit drugs and drug paraphernalia content
  • Sales of beer or hard alcohol
  • Sales of tobacco or tobacco-related products
  • Sales of prescription drugs
  • Sales of weapons or ammunition (e.g. firearms, firearm components, fighting knives, stun guns)
  • Sales of products that are replicas or imitations of designer or other goods
  • Sales or distribution of coursework or student essays
  • Content regarding programs which compensate users for clicking ads or offers, performing searches, surfing websites or reading emails
  • Any other content that is illegal, promotes illegal activity or infringes on the legal rights of others.
এছাড়া যেসব সাইটের ভাষা গুগলের কাছে সমর্থনযোগ্য নয় সেসব সাইটেও অ্যাড বসাতে পারবেন না। যেমন: বাংলা। গুগল অ্যাডসেন্সের তালিকায় বাংলা ভাষা বাংলা ভাষা নেই। অবশ্য কিছু কিছু বাংলা সাইটে আমি অ্যাডসেন্স দেখছি। এটা কীভাবে সম্ভব (উপায়টি কেউ জানলে এখানে দয়া করে শেয়ার করুন। অনেকেই উপকৃত হবে) তা আমি জানি না। অবশ্য শুনেছি আইফ্রেমের মাধ্যমে এটা করা হয়। কিন্তু পুরো পদ্ধতিটি আমি জানি না।
তাহলে চলুন দেখি কোন্ কোন্ ভাষা গুগল অ্যাডসেন্স সাপোর্ট করে---
ArabicGermanPortuguese
BulgarianGreekRomanian
Chinese (simplified)HebrewRussian
Chinese (traditional)HungarianSerbian
CroatianIndonesianSlovak
CzechItalianSlovenian *
DanishJapaneseSpanish
DutchKoreanSwedish
EnglishLatvianThai
Estonian *LithuanianTurkish
FinnishPolishUkrainian
FrenchNorwegian
এছাড়াও আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়-আশয় রয়েছে, যেগুলো আপনাকে মানতেই হবে।
আপনি এই লিঙ্কে গেলে https://developers.google.com/custom-search-ads/mcsa-terms দেখে নিতে পারবেন কোন্ কাজটি আপনি করতে পারবেন না। এর মধ্যে একই পেজে ৩টির বেশি অ্যাড বসাতে পারবেন না। তবে লিঙ্ক ইউনিট বসাতে পারবেন।
যাই হোক আজ এ পর্যন্তই। আপনারা যারা এ বিষয়ে আরও জানেন তারা যদি শেয়ার করতেন তাহলে উপকৃত হতাম।
মন চাইলে এই সাইটটি ভিজিট করতে পারেন।

মাত্র ২ থেকে ৬ ঘণ্টায় নেই অ্যাডসেন্স।(কোন টাকা পয়সা লাগবে না)

আসসালামুআলাইকুম। অনেক দিন পর আবার ফিরে এলাম আপনাদের মাঝে। শুনলাম গুগল নাকি বাংলাদেশে আবার ব্যাংক এর মাধ্যমে টাকা দেওয়া শুরু করবে!!! সত্যি নাকি? কেউ কি কিছু জানেন?
আমার এই অ্যাডসেন্স পাওয়ার বেবস্থা অনেকেই হয়ত জানেন!! আবার অনেকে জানেন না।আপনারা অনেকেই আবার ১০০০/২০০০ টাকা দিয়ে অ্যাডসেন্স কেনেন।  যারা জানেন না, তাদের জন্য আমার এই পোস্ট।

যা যা লাগবেঃ

  • একটা জি-মেইল আকাউণ্ট।
  • বাংলাদেশি মোবাইল নাম্বার(গুগল ভেফিফিকেসন এর জন্য)
  • প্রথমে  ইউটিউবে একটি চ্যানেল খুলুন।
  • আপনার লোকেশন ইউনাইটেড স্টেট দিন।
  • আপনার অ্যাকাউন্ট ভিডিও মোনাটাইজেশন করুন।
  • যে কোন একটি ইউনিক ভিডিও আপলোড করুন।আপনার নিজের ভিডিও।
  • মোনাটাইজেশন ট্যাবে যেয়ে অ্যাডসেন্সের পাবার জন্য আবেদন করুন।
  • অ্যাডসেন্সে আপনার মূল ঠিকানা (বাসা নাম্বার, রাস্তা, থানা, সহর) সঠিক ভাবে দিন এবং অবশ্যই আপনার দেশ সঠিকভাবে দিন।
  • একটা জিনিস অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন আপনার এই জিমেইল অ্যাকাউন্টটি যেন এর আগে অ্যাডসেন্সের জন্য ডিসঅ্যাপ্রুভ না হয়ে থাকে।( এ জন্য নতুন জি- মেইল ব্যবহার করুন)।
  • এইখানে অ্যাডসেন্স আপ্রুভ হলে আপনি টা আপনার ব্লগ/সাইট এ ব্যবহার করতে পারবেন।

আরেকটু ভাল ভাবে বোঝার জন্য ইউটিউবের এই ভিডিওটি দেখতে পারেন। বাংলার টিউটোরিয়াল। এইখানে ক্লিক করুন ইউটিউব এর জন্য। 

এবার ২ ঘন্টা অপেক্ষা করুন। ২ ঘন্টা পর আপনার ইনবক্স চেক করে দেখুন। কি মেইল এসেছে? কি অ্যাপ্রুভড? যদি অ্যাপ্রুভড হয় তবে কি করবেন? মিষ্টি খাওয়াবেন? সেটা যেহেতু খেতে পারছি না তাই আপাতত কমেন্ট করে জানালেই খুশি হবো।

Thursday 15 May 2014

অনলাইনে আয় এর সেরা সাইট।

অনলাইনে আয়” কথাটার সাথে আমরা কম বেশি সবাই পরিচিত বিশেষ করে আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার ব্যবহার করে থাকি। অনলাইনে ইনকাম করার জন্য আজকাল সবাই উঠে পড়ে লেগেছে এবং বিভিন্ন জন বিভিন্ন সাইটে কাজ করছে, কিন্তু দু:খজনক হলেও সত্য যে- সবাই সব রকম সাইট থেকে পেমেন্ট পাচ্ছে না। তাই আজ আমি এমন কিছু সাইটের সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেব যেখানে কাজ করে আপনি হিউজ …পরিমান টাকা ইনকাম করতে পারবেন এবং পেমেন্ট থেকে ও বঞ্চিত হবেন না। P.T.C (Paid To Click) হল নতুন লোকের জন্য আয় করার সহজ উপায়। তবে এ পদ্বতিতে আপনাকে আয় করতে অনেক ধৈয্যের প্রয়োজন। এ পদ্বতিতে আপনাকে একটা নিদিষ্ট সাইটে রেজিস্ট্রিশন করার পর আপনাকে প্রতিদিন লগইন করে এদের দেওয়া নিদিষ্ট কিছু লিংকে বা এডে ক্লিক করে নিদিষ্ট সময় অপেক্ষা করতে হবে। এ পদ্বতিতে আপনি সাইটের উপর নির্ভর করে প্রতিটি এডে ক্লিক করার জন্য আপনাকে ০.০১ ডলার হতে ০.০৪ ডলার পর্যন্ত দিয়ে থাকে। সাধারনত আপনার একা্উন্টে ১-৫ ডলার হলে আপনি বিভিন্ন পদ্বতিতে অর্থ উত্তোলন করতে পারেন। এ পদ্বতিতে একটি সাইটের সবগুলি এড ক্লিক করলে ২-৫ মিনিট সময় লাগবে। তবে দিন দিন P.T.C(Paid To Click) সারা পৃথিবীতে জনপ্রিয় হয়ে উঠায় অনেক ফ্রড সাইট তৈরি হয়েছে। তাই বুজে শুনে বিভিন্ন P.T.C(Paid To Click) সাইটে রেজিস্ট্রিশন করা উচিৎ। কথা বাড়িয়ে লাভ নেই, এই সাইটে কিভাবে জয়েন করবেন এবং কি-রকম কাজ করে কিভাবে ইনকাম করবেন সে সম্পর্কে আলোচনা করা যাক.আমি যে সাইটগুলোয় কাজ করি তারমধ্যে অন্যতম হোলো। ClixSense
অ্যাকাউন্ট খুলতে হলে এখানে click করুন
ধাপ-২:ওয়েবসাইটটি খুললে তার উপরে ডান দিকের Sign Up লিখাটিতে ক্লিক করুন।
ধাপ-৩: এবার যে ফরমটি আসবে তা যথাযথ ভাবে পূরণ করে
লেখাটির বাম পাশে টিক দিয়ে Create Account লিখাটিতে ক্লিক করুন
ধাপ-৪: এখন আপনি আপনার ইমেল অ্যাকাউন্টে গিয়ে ইমেলটি ভেরিফাই Link ক্লিক করুন
@ একটা নতুন ট্যাব ওপেন হবে।
সফলতার সাথে একটি একাউন্ট করেত সমর্থ হয়েছেন।
clixsense -তে কাজ করার পদ্ধতিঃ
ধাপ-১: clixsense প্রবেশ করে login এ ক্লিক করুন
ধাপ-২:প্রথমে এর ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার ইউজার আই.ডি (User ID) ও পাসওয়ার্ড (Password) টাইপ করে Login ক্লিক করুন
ধাপ-৩:লগিন হওয়ার পর অ্যাড দেখতে হোলে View Ads ক্লিক করুন।
ধাপ-৪:এরপর আপনি এ্যডগুলো দেখতে পাবেন। এর যেকোন একটা তে ক্লিক করুন। একটা নতুন ট্যাব ওপেন হবে।
এবার কিছুখন অপেক্ষা করলে দেখবেন
Click on the cat উপরের ছবির ভেতর বিরাল এর ছবির তে ক্লিক করুন।অতঃপর উপযুক্ত ছবিটি নির্বাচন করে
এবার নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
মানে আপনার অ্যাকাউন্টে $ জমা হোয়েছে
Page টির উপরের দিকে যতক্ষন Your click has been Validated লিখাটি না আসবে ততক্ষন পর্যন্ত আপনাকে ঐ Page এ থাকতে হবে।
এর জন্য আপনাকে ৩০ সেকেন্ড অপেক্ষা করতে হতে পারে। Your click has been Validated হয়ে গেলে আগের পেজে চলে যান এবং হুবহু একঐ পদ্বতিতে বাকি যে Advertisement গুলো আছে সেগুলো দেখুন। এভাবে ২৪ ঘন্টা পরপর প্রতিটি বিজ্ঞাপন একবার করে ক্লিক করতে পারবেন।প্রতিটি বিজ্ঞাপনে ক্লিক করার জন্য আপনি ১ সেন্ট হতে ৪ সেন্ট পেতে পারেন হয়তো অনেকে ভাবছেন চারটি এ্যাড দেখে মাত্র চার সেন্ট! আসল কথা হচ্ছে পিটিসি সাইটগুলোতে অধিক পরিমানে উপার্জন নির্ভর করে আপনার রেফারেল এর উপর। অর্থাৎ , যত বেশি রেফারেল তত বেশি উপার্জন। আপনার একজন রেফারেল নিজে এ্যাড দেখে যত আয় করবে তার অর্ধেকটাই যোগ হবে আপনার একাউন্টত।আর দেরি না করে এখুনি জইন করে ফেলুন ।
পেয়জা অ্যাকাউন্ট এখানে খুলুন।
চাইলে এই সাইটে থেকে ইনকাম কড়তে পারেন……..লিংক

Saturday 3 May 2014

ফটোশপে মাত্র ৪টি ধাপ অনুসরণ করে ম্যাট্রিক্স ওয়ালপেপার তৈরি করার সহজ টিউটোরিয়াল

হলিউডের বেশ জনপ্রিয় একটি মুভি ম্যাট্রিক্স। এই মুভির অসাধারন গ্রাফিক্স আমাদের সকলকেই মুগ্ধ করেছে। সাথে সাথে এই মুভির আদলে তৈরি করা ওয়ালপেপার গুলোও আমরা অনেকেই বেশ পছন্দ করি। এই পোষ্টে আমরা দেখব কিভাবে ফটোশপে খুব সহজেই নিচের ধাপ গুলো অনুসরন করে ম্যাট্রিক্সের ওয়ালপেপার তৈরি করা যায়।
ধাপ-১
প্রথমে এডোবি ফটোশপ খুলে একটি নতুন ফাইল খুলতে হবে। এরপর প্রয়োজন মত সাইজ(আমি 1024×768 নিয়েছি) নির্বাচন করে ok করুন।
ধাপ-২
এবার ব্যাকগ্রাউন্ড সাদা নির্বাচন করুন। এরপর যান Filter>Texture>Grain এবং ছবিতে দেখানো সেটিংস অনুসরন করুন।

ধাপ-৩
একইভাবে Filter>Artistic>Neon Glow এ গিয়ে নিচের সেটিংস গুলো অনুসরন করুন।

ধাপ-৪
এবার Filter>Stylize>Glowing Edges এ গিয়ে নিচের সেটিংস গুলো দিয়ে ok করুন।

ব্যাস!
এবার পছন্দমত টেক্সট দিয়ে তৈরি করুন আপনার কাঙ্ক্ষিত ওয়ালপেপারটি…….

পোষ্ট এখানেই শেষ নয়, সকলের সুবিধার্থে আরেকটি বোনাস লিঙ্ক।
অনলাইনে সকল বাংলাদেশী দৈনিকের লিঙ্ক একসাথে পেতে দেখুন- All Bangla Newspaper
পোষ্ট ভাল লাগলে মন্তব্য করুন, সকলের ইতিবাচক মতামতই আমাকে পরবর্তী পোষ্ট লেখার উৎসাহ যোগাবে।
সবাইকে ধন্যবাদ।